ভোলাবাণী: কথায় বলে, মানুষের মনে যাবার রাস্তা তা পেটের মাধ্যমেই শুরু হয়! আর সেই পেটে যাবার রাস্তাটিই যদি সুন্দর, পরিপাটি না হয় তবে তা কখনোই সম্ভব হয় না। তাইতো নানা উপায়ে খাবার পরিবেশন করা হয়। পরিবেশন করা মানে খাবারকে কেবল সুন্দরভাবে উপস্থাপন করাই না, খাবারকে আরো মুখরোচক আর আকর্ষণীয় করে তোলার একটি উপায়। আর সেজন্য চাই একটি সুন্দর আর নান্দনিক ট্রে।
খাবার পরিবেশন করতে সবার আগে যা প্রয়োজন তা হচ্ছে ট্রে। এই ট্রে হতে পারে কাঁসার, কাঠের, পিতলের, বেতের, মাটির কিংবা সিরামিকের। উৎসবের আমেজকে বাড়িয়ে তুলতে বর্তমানে কাঠের ট্রের চলন বেশ চোখে পড়ার মতো। এই ট্রেগুলো হয়ে থাকে নানা ধরনের আর নানা ডিজাইনের। কোনটি গোল, কোনটি চারকোণা আনার কোনটি ত্রিভুজ আকৃতির।
কোনোটি হয়ে থাকে মাছের আকৃতির, কোনোটি হয়ে থাকে পাতার মতো আবার কখনো হয়ে থাকে ছোটখাটো পাত্রের মতো। কাঠকে নারেকেলের খোলের মতো আকৃতি দিয়ে তাকে একটি তাকে আড়াআড়ি ভাবে চারদিকে বসিয়েও তৈরি করা হয় নান্দনিক ট্রে। কিছু কিছু ট্রে আবার হয়ে থাকে বাঁশের আর বেতের। বেতের এক একটি বুননে বুননে যেন বাঙালি জীবনের ছোঁয়া আর ভালোবাসা মিলেমিশে একাকার হয়ে থাকে।
কোথায় কেমন দাম : মনের মতো ট্রে পাবেন আরএফএল-এর সবগুলো শো রুমে। এছাড়াও যমুনা ফিউচার পার্ক, আড়ং, মৌচাক, বসুন্ধরা সিটি সহ আপনার আশেপাশের শপিংমলগুলোতে। বিভিন্ন ডিজাইনের ট্রে ২২০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা। কাঠের খোদাই করা নকশার ট্রে পাবেন ২৫০ থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে।
বাংলাদেশ সময়: ১২:৫০:২৭ ১৯৬ বার পঠিত |