ভালোবাসার বিশেষ দিনে বিশেষ উপহার

প্রথম পাতা » ফটোগ্যালারী » ভালোবাসার বিশেষ দিনে বিশেষ উপহার
সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৭



---

ভোলাবাণী : ভালোবাসা চারটি শব্দের হলেও এর ব্যপ্তি অনেক। তাইতো মনকে চুরি করার ক্ষমতা রাখে এই ভালোবাসা। ভালোবাসাকে ঘিরে জড়িয়ে আছে যেমন অনেক গল্প কিংবা করুণ কাহিনী, তেমনি আছে সফলতার গল্পও। যুগে যুগে ভালোবাসা প্রকাশে ভিন্নতা এলেও ভালোবাসা আছে তার নিজের জায়গাতেই। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অনেক কিছুতেই পরিবর্তন এসেছে। শুধু পরিবর্তন আসেনি ভালোবাসাতে।

ভালোবাসা একটি মানবিক আর আবেগকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতা। যা কেবল প্রকাশ পায় বিশেষ একজন মানুষের জন্য। আর এই ভালোবাসাকেই মনের গহীনে সাজিয়ে রাখতে আর তাকে একটি বিশেষ দিনে বিশেষ মানুষটির সাথে উৎযাপন করার জন্য বছরের একটি দিনকে উৎসব আনন্দের সাথে পালন করা হয়। আর সেই দিনটি হচ্ছে ফেব্রুয়ারি মাসের ১৪ তারিখ। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস যা আমাদের সবার কাছে প্রচলিত ভ্যালেন্টাইন ডে হিসেবে। লাল রঙের শাড়ি কিংবা হাতে লালা টকটকে গোলাপ নিয়ে প্রিয় মানুষটির হাত ধরে সারাদিন পছন্দের জায়গাগুলোতে ঘুরে বেড়ানো। প্রিয় মানুষটি পরতে পারে লাল পাঞ্জাবি কিংবা তার প্রিয়ার পছন্দের কোনো রঙের পোশাক। খোঁপায় ফুলের ছোট্ট মেলা কিংবা মাথায় হাজার ফুলের গোল মুকুটের মতো বেরি পরে সারাদিন ঘুরে বেড়ায় তরুণ তরুণীরা। এ যেন ভালোবাসাময় চারিদিক।

ভালোবাসাকে তাই বরণ করাও হয় নানাভাবে নানা আঙ্গিকে। কখনো ভালোবাসার মানুষটিকে খোঁপায় ফুল পরিয়ে কিংবা নানা উপহার দিয়ে। উপহারের মধ্যে থাকে নানা ধরনের চকলেট আর গিফট প্যাকেট আর কার্ড। ভালোবাসা দিবসের সবচেয়ে উলেক্ষযোগ্য উপহার হচ্ছে ভ্যাকেন্টাইন ডে কার্ড। এটি হতে পারে সাধারণ কার্ড কিংবা মিউজিক কার্ড। কোনো কোনো কার্ডে ভয়েজ রেকর্ডার থাকে। যাতে থাকে প্রিয় মানুষটিকে কিছু বলে চমকে দেওয়ার উপায়, আবার কিছুতে থাকে হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন বলা। কখনো থাকে আমি তোমাকে ভালোবাসি সাথে নাম।

---কার্ডের যখন প্রচলন ছিলো না তখনো মানুষ তাদের ভালোবাসা একি ভাবে প্রকাশ করতো। তাদের মাধ্যম ছিলো তামার পাত কিংবা কাঠের মধ্যে খোঁদাই করা বার্তা। ১৯৩৬ সাল থেকে প্রথম ভালোবাসা কাগজে লিখে প্রকাশ করার প্রচলন শুরু হয়। এখন ভালোবাসার কার্ডের সাথে দেওয়া হয় পছন্দের মানুষের প্রিয় চকোলেট। কখনো বক্সে কিংবা কখনো তা নিজের হাতে নানা ভাবে সাজিয়ে। এই সমস্ত চকোলেট কিংবা উপহার দেওয়ার জন্য ও আছে নানা ধরনের উপহারের বক্স। যাতে আপনি অনায়াসে আপনার পছন্দের উপহারটি তার কাছে পাঠাতে পারবেন।

কোথায় পাবেন :
যমুনা ফিউচার পার্ক, আড়ং, হলমার্ক, আজিজ সুপার মার্কেট, মাস্কট প্লাজাসহ আপনার আশেপাশের যে কোন শপিং মলগুলোতে।

দাম :
বিভিন্ন আকার আর উপহারগুলোর ধরনের ওপর দামের রয়েছে ভিন্নতা। কার্ডের দাম পড়বে ৬০-৮০০ টাকা, পুতুল ১২০-১৫৫০০, মিউজিক্যাল হার্ট ৬৫-৮৯৫, চকলেট বক্স ৭৫-৬০০ টাকা, মিউজিকাল কার্ড পড়বে ১০০০ থেকে ২৫০০ টকার মধ্যে।

বাংলাদেশ সময়: ১১:৪৬:০৪   ২৭২ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ফটোগ্যালারী’র আরও খবর


ভোলায় লাশ গোসলের আধুনিক স্থাপনা গড়ে তোলা হবে: জেলা প্রশাসক
মনপুরায় দুর্যোগ বিষয়ক মাঠ মহড়া অনুষ্ঠিত ॥
ভোলায় মাসব্যাপী সাঁতার প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের উদ্বোধন
ভোলার গ্যাস উৎপাদন: বাড়তি খরচে কূপ খনন করতে চায় রাশিয়ার গাজপ্রম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪৬২২ ফিলিস্তিনি নিহত
মুজিব শতবর্ষে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পুরনে একধাপ এগিয়ে মনপুরায় বঙ্গবন্ধুর চিন্তানিবাস পর্যটন কেন্দ্রস্থান সচিবের পরিদর্শন ॥
শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা অধ্যক্ষ নির্বাচিত হলেন মুফতি মাও: মুজির উদ্দিন
চাহিদার চেয়ে উৎপাদন ক্ষমতা বেশি থাকলেও ভোলায় লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিভ্রাট থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না গ্রাহকরা।
দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর ভোলায় মধ্যরাত থেকে মাছ শিকারে নামবেন জেলেরা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে আরও ইউরোপীয় দেশ

আর্কাইভ