আমজাদ হোসেন, (লালমোহন প্রতিনিধি) ভোলাবাণী: লালমোহনে তিন দিন পর ধর্ষিত মেয়েকে পুলিশ উদ্বার করেছে। ১৩ মে শনিবার বিকাল অনুমান ৪ টার সময় ভোলা জেলার লালমোহন সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পেশকার হাট এলকার বিভিন্ন যায়গায় অভিযান চালিয়ে ইয়াছিন মেস্তুরী বাড়ীর থেকে ভিকটিমকে উদ্বার করা হয়।
জানাযায়, গত বুধবার বিকেলে ফরাজ গঞ্জ ৩ নংওয়াডের্র ভেড়ীর পাড় এলাকার মনু খনকার বাড়ীর মৃত আঃ মালেকের মেয়ে কে সকাল বেলা তাদের বাড়ী থেকে পেশকার হাট এলকার ইয়াসিন মেস্তুরীর ছেলে ও মেয়ের মামাতো ভাই রুবেল নিয়ে আসে ।
ঐ দিন রাতে পেশকার হাট এলাকা সংলগ্ন বাগানে সারা রাত ধরে ৮/১০ জন মিলে মেয়েকে জোর পূর্বক ধর্ষন করে।
বিভিন্ন সুত্রে জানাযায়. রুবেল সহ বুলি কাঞ্চনের ছেলে ভাড়ায় চালিত হোন্ডা চালক নুরনবী, আল ইসলামের ছেলে রুবেল, নুরুল হকের ছেলে কামাল, আঃ মালেকের ছেলে নয়ন সকাল বেলা দুই হোন্ডা নিয়ে মেয়েকে নিয়ে চরফ্যাশন খামার বাড়ী এলাকায় ঘুড়তে যায়।
সেখান থেকে সন্ধার পর পেশকার হাট এলাকা সংলগ্ন বাগানে মেয়েক জোরপূর্বক ভাবে রুবেল, নয়ন ,বিল্লাল, নুরনবী,কালু , লিটন ধর্ষন করে।
এ ছাড়াও স্থানীয় কালু, বিল্লাল, হারুন, বাচ্চু, ও এ অপকর্মেও সাথে জড়িত আছে বলে বিভিন্ন সুত্রে খবর পাওয়া গেছে।
একাধিক অভিযান চালিয়ে তিন দিন পর ভিকটিমকে উদ্বার করা হয়েছে। এদিকে সহকারী পুলিশ সুপার সহ লালমোহন থানা পুলিশ মেয়েকে জিঙ্গাসাবাদ করে প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটন সহ ধর্ষনের সাথে জড়িতদের চিহ্নত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা মেয়েকে পেশকার হাট এলাকা থেকে উদ্বার করেছি। ভিকটিমের বক্তব্য ও ডাক্তারী পরীক্ষার পর প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটন করা যাবে।
লালমোহন থানার অফিসার্স ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, এব্যাপারে থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। কোন ধরনের মামলা হবে এমন প্রশ্নের উত্তরে ওসি বলেন, আমি মামলার এজাহার না দেখে বলতে পারবো না।
বাংলাদেশ সময়: ১১:১৩:৫২ ৩৪১ বার পঠিত |