বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর তিন উন্নয়ন প্রকল্পের যৌথ উদ্বোধনদুই দেশের বন্ধুত্বের অনন্য নিদর্শন: হাসিনা

প্রথম পাতা » জাতীয় » বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর তিন উন্নয়ন প্রকল্পের যৌথ উদ্বোধনদুই দেশের বন্ধুত্বের অনন্য নিদর্শন: হাসিনা
বুধবার, ১ নভেম্বর ২০২৩



ভোলাবাণী ডেক্স।। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারতের সহায়তায় বাস্তবায়িত তিনটি উন্নয়ন প্রকল্পের যৌথ উদ্বোধন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনন্যসাধারণ বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতার প্রমাণ দিয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা (ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আমি) আজ (বুধবার) যৌথভাবে তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেছি। এটি আমাদের দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যকার অনন্য সাধারণ বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতারই বহিঃপ্রকাশ।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যৌথভাবে প্রকল্প তিনটি উদ্বোধনকালে দেয়া ভাষণে এ কথা বলেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং নয়াদিল্লি থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি আশাবাদী- সামনের দিনগুলোতে আমাদের যৌথ সহযোগিতার দৃষ্টান্তস্বরূপ আরও এমন অনেক সাফল্যের উদাহরণ তৈরি হবে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেশীর সঙ্গে যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখলে দেশের উন্নতি হয়, আমরা সেটাই প্রমাণ করেছি। আমি মনে করি, বিশ্বের জন্য এটা একটা দৃষ্টান্ত।

সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে: মোদি

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভাষণে নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে, আমরা আবার ভারত-বাংলাদেশ পারস্পরিক সহযোগিতা উদ্‌যাপন করতে একত্রিত হয়েছি। আমাদের সম্পর্ক আপাতদৃষ্টিতে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।’

২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ড. মানিক সাহা ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

তিনটি প্রকল্প হচ্ছে আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেল সংযোগ এবং মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের দ্বিতীয় ইউনিট।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ভাষা দ্বারা আবদ্ধ। আমাদের দুই দেশই ধর্মনিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্রসহ অগণিত বিষয়ে অভিন্ন মূল্যবোধ পোষণ করে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। বিগত বছরগুলোতে আমরা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করেছি। যার মধ্যে রয়েছে- যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি, উন্নয়ন সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ সহজীকরণসহ আরও অনেক কিছু।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ খাতে আমাদের অর্জন দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

২০০৯ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, সে সময় তাঁর সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার ছিল বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। এই দুটি খাতে বাংলাদেশের অর্জিত উল্লেখযোগ্য সাফল্যের জন্য তিনি ভারত সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

প্রধানমন্ত্রী জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো এবং উষ্ণ আতিথেয়তা প্রদর্শনের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বাংলাদেশের জনগণ ও তাঁর তরফ থেকে ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের বন্ধন আরো সুদৃঢ় করতে আপনার আন্তরিকতার জন্যও আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’

প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘মুজিব একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণের জন্য ভারত সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। চলচ্চিত্রটি বর্তমানে ভারতসহ বাংলাদেশের সকল প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হচ্ছে। নির্মাণ-সংশ্লিষ্ট সব কলা-কুশলীসহ সবাইকে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও আত্মত্যাগের কথা জানতে পারবে।

সরকার প্রধান বলেন, আজকে যে তিনটি প্রকল্প আমরা উদ্বোধন করেছি তা উভয় দেশের জনগণের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করবে। এই প্রকল্পগুলো আঞ্চলিক যোগাযোগের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও আমি বিশ্বাস করি।

তিনি বলেন, মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টটি আরো সাশ্রয়ী মূল্যে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বিশেষ অবদান রাখবে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে অন্যান্য ব্যয়বহুল উৎসের ওপর থেকে আমাদের নির্ভরতাকে কমিয়ে নিয়ে আসবে। পাশাপাশি সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সহায়তা করবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ আমাদের দু’দেশের জনগণের মধ্যে বিশেষকরে ভারতের উত্তর পূর্ব অংশের সঙ্গে সংযোগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধিকরণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।

খুলনা-মোংলা বন্দর রেল সংযোগ প্রকল্পটি মোংলা বন্দরকে বিদ্যমান রেল নেটওয়ার্কের সঙ্গে সারাসরি যুক্ত করবে। এতে করে আমাদানীকৃত কন্টেনারইগুলো সহজেই রেলের সাহায্যে দেশের উত্তরপূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে পরিবহন সম্ভব হবে।

আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর এবং চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ভারতের জনগণ যাতে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য তাঁর সরকার উন্মুক্ত করে দিয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বিগত প্রায় ১৫ বছরে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিগুলোর একটি হিসেবে আবিভর্ূূত হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিশে^র ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। দেশের চরম দারিদ্রের হার ২০০৬ সালে থাকা ২৫ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে তার সরকার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। মাথাপিছু আয় ২০০৬ সালের ৫৪৩ মার্কিন ডলার থেকে ২ হাজার ৭শ’ ৬৫ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছে।

বাংলাদেশকে নিয়ে তাঁদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। সেজন্যই তাঁর সরকার অবকাঠামোগত উন্নয়নের ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিয়েছে। গতবছর নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা বহুমুখি সেতু উদ্বোধন করা হয়েছে। এই সেতু আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশেষ অবদান রাখবে বলে আমি মনে করি।

পাশাপাশি রাজধানীতে মেট্রোরেল পরিষেবা চালু, ঢাকায় প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং এই অক্টোবর মাসে পদ্মাসেতু রেল পরিষেবারও উদ্বোধন করা হয়েছে। মাত্র ক’দিন আগে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে চট্টগ্রামে কর্ণফুলি নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করেছি। এর মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের আরো সুযোগ সৃষ্টি হবে, বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দু’দেশের সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার মাধ্যমে অনেক বাস্তব ফলাফল অর্জন করেছি। যারমধ্যে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিতকরণ, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ভারতের অন্যান্য রাজ্যসমূহের সাথে ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলের সংযোগ সহজিকরণ প্রভৃতি।

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চিরজীবী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে আসন্ন দীপাবলী উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং ভারতের জনগণকে তাঁর অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তৃতা শেষ করেন প্রধানমন্ত্রী।

১২.২৪ কিলোমিটার আখাউড়া-আগরতলা ক্রস-বর্ডার রেল সংযোগ প্রকল্পটি বাংলাদেশে ৬.৭৮ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ রেললাইন এবং ৫.৪৬ কিলোমিটার ত্রিপুরায় ৩৯২.৫২ কোটি টাকা ভারতের অনুদান সহায়তায় বাস্তবায়িত হয়েছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য, পর্যটন এবং জনগণের সাথে জনগণের সংযোগ বাড়াবে।

সোমবার,এই রুটে ট্রায়াল রান হয়েছিল,যেখানে বাংলাদেশের গঙ্গাসাগর থেকে আগরতলার নিশ্চিন্তপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত একটি পণ্যবাহী ট্রেন চলে। অন্যদিকে যাত্রীবাহী ট্রেনের ট্রায়াল রান শিগশিরই অনুষ্ঠিত হবে বলেও সূত্র জানিয়েছে।

খুলনা-মংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পটি ভারতের রেয়াতি লাইন অফ ক্রেডিট দিয়ে বাস্তবায়িত হয়েছে। যার মোট প্রকল্প ব্যয় ৩৮৮.৯২ মিলিয়ন ডলার (ভারতীয় এলওসি থেকে ৬৯.১৮ শতাংশ অর্থায়ন)।

প্রায় ৬৪.৭ কিলোমিটার রেললাইনের নির্মাণ কাজ ৪,২৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছে যা মোংলা বন্দর সহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন সুযোগের সূচনা করবে।

রেল সংযোগ চালু হওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর মংলা ব্রডগেজ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয়েছে।

মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট ভারতীয় কনসেশনাল ফিনান্সিং স্কিম লোনের অধীনে নির্মাণ হচ্ছে।

বিআইএফপিসিএল সূত্র জানায়, নির্মাণাধীন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড নামে বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে নির্মাণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসিলি যৌথভাবে এই কোম্পানি গঠন করেছে। দুই দেশের দুই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এই কোম্পানির সমান অংশীদার। বিদ্যুৎ কেন্দ্র করতে উভয়ের মধ্যে ২০১২ সালের ৩০ আগষ্ট বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিঃ এর মধ্যে চুক্তি হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২শ’ কোটি ডলার। এই কোম্পানির অধীনে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।

প্লান্টটি বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে।

মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ১ম ইউনিট ও ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীগণ যৌথভাবে উদ্বোধন করেন এবং আজ ইউনিট-২ উদ্বোধন করা হলো।

সূত্র: বাসস

বাংলাদেশ সময়: ২২:২৮:৪৪   ৫৯ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

জাতীয়’র আরও খবর


কাউকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করতে দেব না : প্রধানমন্ত্রী
বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ট ব্যবসায়ীসহ গ্রাহকবিদ্যুত বিহীন মনপুরা ॥ তীব্রতাপদাহে ভোগান্তিতে সাধারন মানুষ
আজ পহেলা বৈশাখ
সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে , ভোটের চিন্তা থাকবে না : প্রধানমন্ত্রী
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এডিবির আরও সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে : প্রধানমন্ত্রী
১০ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
ইলিশা লঞ্চঘাট থেকে ৫ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ

আর্কাইভ