ফ্যাশনে ওড়না

প্রথম পাতা » ফটোগ্যালারী » ফ্যাশনে ওড়না
শনিবার, ২৯ এপ্রিল ২০১৭



---

ভোলাবাণী: পোশাক মানুষের বাইরের সৌন্দর্যই কেবল ফুটিয়ে তোলে না সেইসাথে যুক্ত করে তার নিজস্বতা। তাই একেকজনের পছন্দ এক এক ধরনের পোশাক। আমাদের দেশের নারীদের পোশাক যাই হোক তার সাথে সঙ্গী থাকা চাই ওড়না। নয়তো পছন্দের পোশাকের নিজস্বতাই নষ্ট হয়ে যাবে। পরিবর্তনের ধারায় ওড়নার ফ্যাশনেও এসেছে পরিবর্তন।

একটা সময় ছিল যখন একই ওড়নাতে দুই ধরনের রঙ বেশি জনপ্রিয় ছিল। আবার কখনো তার নিচে লাগানো থাকতো পুঁতির ছোট মালা। পরিবর্তনের এই ধারা যতো ভাবেই আসুক, ওড়না তার তাৎপর্য্য রেখেছে আগের জায়গাতেই।

ওড়না মূলত পরা হয় সালোয়ার কামিজের সাথে। তাই কামিজের কথা মাথায় রেখে এখনকার ওড়নার ফ্যাশনে এসেছে পরিবর্তন। আগে ওড়না বলতে বোঝানো হতো একরঙা সুতি কাপড়ের কয়েক হাত প্রস্থ কাপড়। কিন্তু এখন কাপড়ের ক্ষেত্রে এসেছে অনেক পরিবর্তন। সিফন থেকে শুরু করে সিল্ক, জামদানী, মসলিন, সুপার বলাকা কাপড়ের ওড়নার সাজ চোখে পড়ার মতো।

অনেক সময় সালোয়ার কামিজের বিপরীতে তৈরি করা হচ্ছে ওড়না। টাইডাই, ভেজিটেবল ডাই, স্ক্রিনপ্রিন্টের কাজ করা ওড়নাগুলোর কিছু সুবিধা আছে। কামিজের সঙ্গে মিলিয়ে বা না মিলিয়েও পরা যায়। নীল ও সবুজ ওড়না যেমন সাদা বা হলুদরঙা সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মানাবে। তেমনি এটি নীল রঙের কামিজের সঙ্গেও বেশ যায়। তবে যে পোশাকে ওড়নাই হবে প্রধান সেখানে কামিজের কাজ হতে হবে একেবারেই হালকা।

 

---

আর রঙের ক্ষেত্রে দেখা যায় এক রঙ্গা সালোয়ার কামিজের সাথে ঠিক তার বিপরীত রঙের ওড়না নেওয়া হচ্ছে। নানা ধরনের প্রিন্ট যেমন পাখি, পাথরের জল ছাপ, নদী ইত্যাদির উপরে কাজ করা ওড়নাও দেখা যায়। কিছু কিছু ওড়নাতে আবার হাতের কাজের পাশাপাশি থেক পাথরের কাজ। অল্প অল্প পুঁতি দিয়েও আবার সাজানো হয় সখের ওড়না।

কিছু ওড়নাতে আবার নিচের অংশে ঝোলানো থাকে কাপড়ের তৈরি ঝুলনা। এটি দেখতে যতটা নান্দনিক তেমনি ফ্যাশনেও এর অবস্থান সবার মনের কাছে। শুধু সালোয়ার কামিজের সাথেই না ফতুয়া, স্কার্টের সাথে খুব সহজেই মানিয়ে যায় এই সমস্ত ওড়না।

কোথায় পাবো
চাঁদনী চক, শাহ আলী মার্কেট, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, নিউ মার্কেট, মৌচাক, রাজউক কমপ্লেক্স সহ আপনার আশেপাশের শপিংমল গুলোতে।

দাম
খাদির ওড়না ১৫০-৪০০ টাকা, শার্টিন ৭০০ টাকা, মসলিন ৫০০-৭০০ টাকা, হ্যান্ড প্রিন্ট ৮০০ টাকা, বলাকা সিল্ক ৬৫০-৮৫০ টাকা, সফট সিল্ক শিফন ২৫০-৫০০ টাকা, হাতের কাজ ১০০০ টাকা, মসলিনের ৩৫০-৬৫০ টাকা।

বাংলাদেশ সময়: ১৬:৫২:৫৩   ১৫১৯ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ফটোগ্যালারী’র আরও খবর


এ কে ফজলুল হককে কেন ‘শেরে বাংলা’ বলা হয়?
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচন ২০২৪আপনাদের পবিত্র ভোট ৫ বছরের জন্য ভাল পাত্রে জমা রাখবেন-মোহাম্মদ ইউনুছ
দেশ ভাঙার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কংগ্রেস: নরেন্দ্র মোদি
ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার খালের উপর ব্রিজ নির্মানের দাবী মনপুরাবাসীর ॥
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় মেরিনা তাবাসসুম
প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন শেষেকর্মস্থলে ফিরছে মানুষ, ইলিশা ঘাটে যাত্রীদের চাপ
ঘনিষ্ঠ দৃশ্য করতে গিয়ে বিপাকে বিপাশা
সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করুন: প্রধানমন্ত্রী
ভোলায় ঈদ উপলক্ষে আকতার হোসেনের ২ হাজার দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষকে সহায়তা প্রদান
ঘরমুখো যাত্রীদের নিরাপত্তায়ভোলায় ঈদে যাত্রীদের ভোগান্তি লাগবে পুলিশের ফ্রি বাস সার্ভিস

আর্কাইভ