মোঃআমজাদ হোসেন, লালমোহন প্রতিনিধিঃ ভোলার লালমোহন বাজারে মহাজন পট্রিতে বিভিন্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে র্্যাব ও পুলিশের উপস্থিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।এতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার ঘোষ ও অাশিকুর রহমান চৌধুরী।বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ /৬ এর ক ধারা মোতাবেক সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন বিক্রির অভিযোগে মোঃ জাহাঙ্গীরকে ৫০০০০ হাজার, মোঃ সেলিম কে ৩০০০০ হাজার, মামুন স্টোর(মামুন) কে ২০০০০ হাজার, শাহীন স্টোর( শাহীন) কে ৫০০০ হাজার, রুবেল স্টোর কে ১০০০০হাজার, কাকলী স্টোর কে ৫০০০ হাজার, মামুন বাইনাতীকে ১০০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন,এসময় ৮ টি মামলার মাধ্যমে এক লক্ষ অাশি হাজার টাকা নগদ অর্থ জরিমানা করেন ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে।বরিশাল বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মোঃ তোতা মিয়া অাটক কৃত অবৈধ পলিথিন জব্দ করে নিয়ে জান।এমবি, বি, এস, সার্টিফিকেট না থাকার কারনে লালমোহন সদর রোড তানজিল মেডিকেলের অালমগীর হোসাইন কে ৫০০০০ হাজার টাকা, সুলতানা হেলাল কে না পেয়ে তার সহকারীকে অাটক করে ১০০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন, এছাড়া চরফ্যাশন সোনালি রোডে ডাঃ হারুনুর রশিদের রওশন হোমিও হলে অবৈধ ঔষধ ও রেকটিফাই স্পিড পাওয়ার অপরাধে দেড়লক্ষ টাকা জরিমানা করে দোকান সিলগালা করে দেন ভোলা জেলার ড্রাগ সুপার সুলতানুল অারেপিন।উল্লেখ্য পরিবেশ অধিদফতরের নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ এসব পলিথিন দেশের বিভিন্ন বাজার থেকে উঠানোর চেষ্টা করুক না কেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কম চালানে অধিক মুনাফার আসায় গোপনে এ ব্যবসাকে টিকিয়ে রেখেছে।পরিবেশের সাথে একটি কাঁচ মিলিত হতে যতো সময় লাগে তার চারগুণ বেশি সময় লাগে একটি পলিথিন নষ্ট হতে।মাটিতে অবৈধ এসব পলিথিন পড়লে ৪০০ বছরেও পঁচে না তাই কদিন পরপর এসে জব্দ আর জরিমানা আদায় করলেই হবেনা নিয়মিত তদারকি এবং সচেতনতা বেশি জরুরী বলে মনে করছেন পরিবেশ দেখভাল করছেন এমন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪:০৮:৩৭ ১৪৭ বার পঠিত |