আবদুল মালেক ।।ভোলাবাণী।। বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধিঃ ভোলা বোরহানউদ্দিন উপজেলার বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণী’র ছাত্রী সোনিয়া আক্তার কে বড়মানিকা ৬নং ওয়ার্ডের বাটামারা গ্রামের বটতলা এলাকার পুকুর পাড়ে হাত, পা বাধাঁ ও মুখে কসটিপ প্যাছানো অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত অনুমান ৯টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটেছে। তাকে বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
সোনিয়া আক্তার জানান, শনিবার সন্ধ্যার পর রান্না ঘর থেকে কপি আনতে যাই। ওই সময় হঠাৎ পিছন থেকে ৪ জন ছেলে এসে বুক চেপে আমাকে উঠিয়ে বিলের ভিতর নিয়ে যায়। তারা আমাকে হাত, পা বেধেঁ ফেলে এবং মুখে কসটিপ লাগিয়ে দেয়। এতে করে আমি ডাক চিৎকার দিতে পারে নি। ওই ছেলে গুলোকে সে চিনতে পারে নি। কিন্তু তারা ইলিয়াছ নামের ছেলের কথা বলেন সে নাকি তাকে উঠিয়ে আনতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পর সে ভয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে আর কিছু বলতে পারে না। এখনও সে ঠিকমত কথা বলতে পারছে না। ভয়ে হাত-পা কাপছে।
মেয়ের বাবা বারেক জানান, সন্ধ্যার পর মেয়ে কে না পেয়ে তারা খুঁজতে থাকে। এরপর বটতলা সংলগ্ন পুকুর পাড়ে তার মেয়েকে পাশের বাড়ীর লোকজন অচেতন সারা শরীরে মাটি মাখা অবস্থায় উদ্ধার করেন। এরপর বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে এনে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছে বলে তিনি জানান। মেয়েটির সাথে ওই ছেলে গুলো কি করেছে সে এখনও কিছু ঠিকমত বলতে পারছে না।
তিনি আরোও জানান, তার মেয়েকে একই প্রতিষ্ঠানে দশম শ্রেণীতে পড়–য়া ছাত্র মো: ইলিয়াছ পিতা আলমগীর প্রায়ই তার মেয়ে কে ডিসটাব করতো। এতে তার মেয়ে ৩/৪ দিন আগে স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দিলে শিক্ষকরা ইলিয়াছ কে মারধর করে। ওই দিন তার মেয়ে স্কুল থেকে যাওয়ার পথে ৪টি ছেলে তার মেয়ের ওড়না ও বই নিয়ে যায় এবং ইলিয়াছের নামে স্কুলে বিচার দেয়ায় বিভিন্ন হুমকি দুমকি দেন। এ ঘটনার সাথে যারা জড়িত আছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তিনি।
এব্যাপারে বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: শাজাহান জানান, সোনিয়া নালিশ করলে আমরা ইলিয়াছ কে শাসন করেছি। এর পর আর কিছু জানি না। গতকাল ছাত্রী’র পরিবার এ ঘটনাটি জানালে আমাদের শিক্ষক হাসপাতালে গিয়ে খোঁজ খবর নেয়।
এব্যাপারে বোরহানউদ্দিন থানা অফিসার ইন-চার্জ মো: শহিদুল ইসলাম জানান, ঘটনাশুনে আমরা হাসপাতালে গিয়ে মেয়ের সাথে কথা বলেছি। মূলত স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দেয়ার ঘটনা কে কেন্দ্র করে মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখানোর জন্য এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে জেনেছি। তারপরও এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
বোরহানউদ্দিনে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রীকে হাত, পা বাধাঁ অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার ॥ হাসপাতাল ভর্তি
আবদুল মালেক;
ভোলা বোরহানউদ্দিন উপজেলার বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণী’র ছাত্রী সোনিয়া আক্তার কে বড়মানিকা ৬নং ওয়ার্ডের বাটামারা গ্রামের বটতলা এলাকার পুকুর পাড়ে হাত, পা বাধাঁ ও মুখে কসটিপ প্যাছানো অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত অনুমান ৯টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটেছে। তাকে বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
সোনিয়া আক্তার জানান, শনিবার সন্ধ্যার পর রান্না ঘর থেকে কপি আনতে যাই। ওই সময় হঠাৎ পিছন থেকে ৪ জন ছেলে এসে বুক চেপে আমাকে উঠিয়ে বিলের ভিতর নিয়ে যায়। তারা আমাকে হাত, পা বেধেঁ ফেলে এবং মুখে কসটিপ লাগিয়ে দেয়। এতে করে আমি ডাক চিৎকার দিতে পারে নি। ওই ছেলে গুলোকে সে চিনতে পারে নি। কিন্তু তারা ইলিয়াছ নামের ছেলের কথা বলেন সে নাকি তাকে উঠিয়ে আনতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পর সে ভয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে আর কিছু বলতে পারে না। এখনও সে ঠিকমত কথা বলতে পারছে না। ভয়ে হাত-পা কাপছে।
মেয়ের বাবা বারেক জানান, সন্ধ্যার পর মেয়ে কে না পেয়ে তারা খুঁজতে থাকে। এরপর বটতলা সংলগ্ন পুকুর পাড়ে তার মেয়েকে পাশের বাড়ীর লোকজন অচেতন সারা শরীরে মাটি মাখা অবস্থায় উদ্ধার করেন। এরপর বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে এনে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছে বলে তিনি জানান। মেয়েটির সাথে ওই ছেলে গুলো কি করেছে সে এখনও কিছু ঠিকমত বলতে পারছে না।
তিনি আরোও জানান, তার মেয়েকে একই প্রতিষ্ঠানে দশম শ্রেণীতে পড়–য়া ছাত্র মো: ইলিয়াছ পিতা আলমগীর প্রায়ই তার মেয়ে কে ডিসটাব করতো। এতে তার মেয়ে ৩/৪ দিন আগে স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দিলে শিক্ষকরা ইলিয়াছ কে মারধর করে। ওই দিন তার মেয়ে স্কুল থেকে যাওয়ার পথে ৪টি ছেলে তার মেয়ের ওড়না ও বই নিয়ে যায় এবং ইলিয়াছের নামে স্কুলে বিচার দেয়ায় বিভিন্ন হুমকি দুমকি দেন। এ ঘটনার সাথে যারা জড়িত আছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তিনি।
এব্যাপারে বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: শাজাহান জানান, সোনিয়া নালিশ করলে আমরা ইলিয়াছ কে শাসন করেছি। এর পর আর কিছু জানি না। গতকাল ছাত্রী’র পরিবার এ ঘটনাটি জানালে আমাদের শিক্ষক হাসপাতালে গিয়ে খোঁজ খবর নেয়।
এব্যাপারে বোরহানউদ্দিন থানা অফিসার ইন-চার্জ মো: শহিদুল ইসলাম জানান, ঘটনাশুনে আমরা হাসপাতালে গিয়ে মেয়ের সাথে কথা বলেছি। মূলত স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দেয়ার ঘটনা কে কেন্দ্র করে মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখানোর জন্য এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে জেনেছি। তারপরও এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
বোরহানউদ্দিনে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রীকে হাত, পা বাধাঁ অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার ॥ হাসপাতাল ভর্তি
আবদুল মালেক;
ভোলা বোরহানউদ্দিন উপজেলার বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণী’র ছাত্রী সোনিয়া আক্তার কে বড়মানিকা ৬নং ওয়ার্ডের বাটামারা গ্রামের বটতলা এলাকার পুকুর পাড়ে হাত, পা বাধাঁ ও মুখে কসটিপ প্যাছানো অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত অনুমান ৯টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটেছে। তাকে বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
সোনিয়া আক্তার জানান, শনিবার সন্ধ্যার পর রান্না ঘর থেকে কপি আনতে যাই। ওই সময় হঠাৎ পিছন থেকে ৪ জন ছেলে এসে বুক চেপে আমাকে উঠিয়ে বিলের ভিতর নিয়ে যায়। তারা আমাকে হাত, পা বেধেঁ ফেলে এবং মুখে কসটিপ লাগিয়ে দেয়। এতে করে আমি ডাক চিৎকার দিতে পারে নি। ওই ছেলে গুলোকে সে চিনতে পারে নি। কিন্তু তারা ইলিয়াছ নামের ছেলের কথা বলেন সে নাকি তাকে উঠিয়ে আনতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পর সে ভয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে আর কিছু বলতে পারে না। এখনও সে ঠিকমত কথা বলতে পারছে না। ভয়ে হাত-পা কাপছে।
মেয়ের বাবা বারেক জানান, সন্ধ্যার পর মেয়ে কে না পেয়ে তারা খুঁজতে থাকে। এরপর বটতলা সংলগ্ন পুকুর পাড়ে তার মেয়েকে পাশের বাড়ীর লোকজন অচেতন সারা শরীরে মাটি মাখা অবস্থায় উদ্ধার করেন। এরপর বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে এনে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছে বলে তিনি জানান। মেয়েটির সাথে ওই ছেলে গুলো কি করেছে সে এখনও কিছু ঠিকমত বলতে পারছে না।
তিনি আরোও জানান, তার মেয়েকে একই প্রতিষ্ঠানে দশম শ্রেণীতে পড়–য়া ছাত্র মো: ইলিয়াছ পিতা আলমগীর প্রায়ই তার মেয়ে কে ডিসটাব করতো। এতে তার মেয়ে ৩/৪ দিন আগে স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দিলে শিক্ষকরা ইলিয়াছ কে মারধর করে। ওই দিন তার মেয়ে স্কুল থেকে যাওয়ার পথে ৪টি ছেলে তার মেয়ের ওড়না ও বই নিয়ে যায় এবং ইলিয়াছের নামে স্কুলে বিচার দেয়ায় বিভিন্ন হুমকি দুমকি দেন। এ ঘটনার সাথে যারা জড়িত আছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তিনি।
এব্যাপারে বাটামারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: শাজাহান জানান, সোনিয়া নালিশ করলে আমরা ইলিয়াছ কে শাসন করেছি। এর পর আর কিছু জানি না। গতকাল ছাত্রী’র পরিবার এ ঘটনাটি জানালে আমাদের শিক্ষক হাসপাতালে গিয়ে খোঁজ খবর নেয়।
এব্যাপারে বোরহানউদ্দিন থানা অফিসার ইন-চার্জ মো: শহিদুল ইসলাম জানান, ঘটনাশুনে আমরা হাসপাতালে গিয়ে মেয়ের সাথে কথা বলেছি। মূলত স্কুলে শিক্ষকদের কাছে বিচার দেয়ার ঘটনা কে কেন্দ্র করে মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখানোর জন্য এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে জেনেছি। তারপরও এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
বাংলাদেশ সময়: ১০:০৭:৩৪ ৩৩৭ বার পঠিত |