গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা

প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা
রবিবার, ১ জানুয়ারী ২০১৭



---ভোলা বাণী : গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মোটরসাইকেলে করে আসা হেলমেট পরা তিন দুর্বৃত্ত সুন্দরগঞ্জের বাড়িতে ঢুকে তাঁকে গুলি করে চলে যায়। এ সময় তিনি দলের কয়েকজন নেতাকর্মীর সঙ্গে আলোচনা করছিলেন।

সংসদ সদস্য লিটনকে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁকে মুমূর্ষু অবস্থায় রাখা হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। লিটনের বুকের বাঁ পাশে দুটি ও বাঁ হাতে একটি গুলি লেগেছে।

রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিমল চন্দ্র রায় জানিয়েছেন, সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সাড়ে ৭টার দিকে তিনি মারা যান। ডা. বিমল বলেন, এমপি লিটনকে বাঁচানোর অনেক চেষ্টা করেও সফল হননি তাঁরা।

ঘটনার বিষয়ে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সংসদ সদস্যের স্ত্রী ফোন করে তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি পুলিশকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে দুটি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।

সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, গত রাতেই সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা থেকে সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। কিন্তু তাদের নাম বা বিস্তারিত জানানো হয়নি।

সংসদ সদস্য লিটনকে হত্যার প্রতিবাদে সুন্দরগঞ্জে আজ রবিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ এবং তিন দিন কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। অপরাধী গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।
লিটন হত্যাকাণ্ডের জন্য জামায়াত-শিবিরকে দায়ী করে গতকাল রাতে মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। উত্তেজিত কর্মীরা একপর্যায়ে জামায়াত সমর্থক আব্দুল গোফ্ফারের দুটি ওষুধের দোকানে আগুন লাগিয়ে দেয়।

সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের নেতারা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে খুনিদের খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তাঁর গ্রামের বাড়ি সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গার সাহাবাজ মাস্টারপাড়ায়। সংসদ সদস্য লিটনের জন্ম ১৯৬৮ সালে। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার (মেরিন) এই সংসদ সদস্য আনন্দ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানেরও পরিচালক ছিলেন। জাতীয় সংসদের ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সংসদ সদস্যের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তাঁর একমাত্র ছেলে রাতিন বাবু এবার ঢাকার একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ লেভেল পাস করেছে। সংসদ সদস্য লিটন দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনকালে তিনি সাহসী ভূমিকা পালন করেন। জঙ্গিবাদ ও জামায়াত-শিবিরবিরোধী অবস্থান নেওয়ায় তিনি একটি মহলের রোষানলে পড়েন। স্থানীয় নেতাকর্মীরা ধারণা করছেন, ওই কারণে তিনি মৌলবাদী চক্রের হামলার শিকার হয়ে থাকতে পারেন।

গত বছরের ২ অক্টোবর ভোরে সুন্দরগঞ্জ-বামনডাঙ্গা সড়কের ব্র্যাক মোড়ে তাঁর গুলিতে গোপালচরণ গ্রামের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র শাহাদাত হোসেন সৌরভ (৯) আহত হওয়ার ঘটনায় সংসদ সদস্য লিটন ব্যাপকভাবে সমালোচিত হন। ওই ঘটনায় ওই বছরের ১৪ অক্টোবর ঢাকার উত্তরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এক যুগ আগে ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের টঙ্গীতে এক জনসভায় তখনকার বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আহসানউল্লাহ মাস্টারকে গুলি করে হত্যা করা হয়। পরের বছর ১৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া।

যেভাবে গুলি করা হয় : সংসদ সদস্য লিটনের শ্যালক বেদারুল আহসান জানান, গত ২৯ ডিসেম্বর রাতে সংসদ সদস্য ঢাকা থেকে বাড়িতে আসেন। তাঁর কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক অনিল সাহা ও অন্য শ্যালক আবু নাসের মিরান জানান, সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে সংসদ সদস্য উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের শাহাবাজ মাস্টারপাড়ার নিজের দোতলা বাসভবনের নিচতলার বৈঠকখানায় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করছিলেন। এ সময় তিন যুবক হেলমেট পরা অবস্থায় একটি মোটরসাইকেলে করে বাড়িতে আসে। একজন বাইরের আঙিনায় স্টার্ট দেওয়া মোটরসাইকেলে বসে অপেক্ষা করছিল। অন্য দুজন সংসদ সদস্য লিটনের সঙ্গে কথা আছে জানিয়ে বৈঠকখানায় ঢুকে তাঁকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে গুলি ছোড়ে। সংসদ সদস্য মাটিতে লুটিয়ে পড়েন এবং অচেতন হয়ে যান। এরপর দুর্বৃত্তরা দ্রুত মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায়।

লিটনের স্ত্রীর বড় ভাই বদিউল কারিমিন বাদল জানান, আততায়ীদের আসা এবং গুলি করার সময় সংসদ সদস্যের স্ত্রী জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতি রান্নাঘরে ব্যস্ত ছিলেন। গুলির শব্দ শুনে তিনি ছুটে এসে তাঁর স্বামীকে মাটিতে লুটিয়ে পড়া অবস্থায় দেখতে পান। তাঁর চিত্কারে আশপাশের মানুষ ছুটে আসে।

হাসপাতালে স্মৃতি সাংবাদিকদের বলেন, মাগরিবের নামাজের পরপর মোটরসাইকেলে করে আসা অজ্ঞাতপরিচয় তিন যুবক বাড়িতে ঢুকে সংসদ সদস্যকে অতর্কিতে কয়েক রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা সংসদ সদস্যকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি ছোড়ে। দুটি গুলি তাঁর বুকে এবং অন্যটি হাতে বিদ্ধ হয়। এ সময় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। গুলির শব্দ শুনে বাড়ির ও আশপাশের লোকজন বৈঠকখানায় ছুটে আসে। তারা মোটরসাইকেল নিয়ে তিন যুবককে পালাতে দেখে। কিন্তু তাদের হাতে অস্ত্র থাকায় কেউ সামনে যেতে সাহস করেনি। তাদের আটকও করা সম্ভব হয়নি। দুর্বৃত্তরা বামনডাঙা-নলডাঙা সড়ক ধরে পালিয়ে যায়।

একটি সূত্র জানায়, ওই সময় অন্ধকার থাকায় কাউকে চেনা যায়নি। এ ছাড়া হামলাকারীদের মাথায় হেলমেট ছিল। সংসদ সদস্য লিটনের সঙ্গে পাঁচ থেকে ছয়জন নেতাকর্মী ছিল বলে সূত্রটি নিশ্চিত করেছে।

হাসপাতালে ভর্তির পর মৃত্যু : ঘটনার পরপরই সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সংসদ সদস্য লিটনকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পৌনে ৭টায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সাড়ে ৭টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানান চিকিৎসকরা। লিটনকে হাসপাতালে ভর্তি করার পরপরই পুলিশের রংপুর রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) খন্দকার গোলাম ফারুক, বিভাগীয় কমিশনার কাজী হাসান আহমেদসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সেখানে ছুটে যান। গতকাল রাত সোয়া ৯টায় এ খবর লেখা পর্যন্ত রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে সংসদ সদস্যের লাশ রাখা ছিল। তাঁর স্ত্রী খুরশিদ জাহান স্মৃতিসহ অন্য আত্মীয়স্বজন হাসপাতাল চত্বরে আহাজারি করছিলেন।

বিক্ষোভ, অবরোধ : সংসদ সদস্যের গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে সুন্দরগঞ্জে তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। উপজেলা সদরসহ তাঁর গ্রামের বাড়ি শাহাবাজ ও সংলগ্ন বামনডাঙ্গা এলাকায় দোকানপাট ও যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। উত্তেজিত নেতাকর্মীরা হত্যাকাণ্ডের জন্য জামায়াত-শিবিরকে দায়ী করে স্লোগান দিয়ে জামায়াত সমর্থক আব্দুল গোফ্ফারের দুটি ওষুধের দোকানে আগুন লাগিয়ে দেয়।

নেতাকর্মীরা জানায়, সংসদ সদস্যের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের ব্যবস্থা না নেওয়ায় তাঁকে এভাবে প্রাণ দিতে হলো।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা আহমেদ জানান, জঙ্গিবাদ ও জামায়াত-শিবিরবিরোধী অবস্থান নেওয়ায় তিনি একটি মহলের রোষানলে পড়েন। তারাই লিটনকে হত্যা করেছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ নেতা গাইবান্ধার পৌর মেয়র শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবির মিলন বলেন, সুন্দরগঞ্জে মৌলবাদী চক্রের ধ্বংসযজ্ঞের রাজনীতি মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে লিটনের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। সে কারণেই আততায়ীরা তাঁকে নিশানা করে হত্যা করেছে। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক জানান, ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও সাংগঠনিক সম্পাদক সংসদ সদস্য বি এম মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে একটি দল আজ রবিবার গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আসছে।

লাশ হস্তান্তর আজ : পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক জানান, আজ রবিবার সকালে ময়নাতদন্তের পর সংসদ সদস্য লিটনের মরদেহ সকাল ১০টা নাগাদ পরিবারের কাছে হাস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার র‍্যাব ও বিজিবির কর্মকর্তাদের নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেছেন। এলাকায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

হত্যাকারীদের খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর : আমাদের ঢাকার নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার ও সংসদ সদস্যদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যায় গভীর শোক ও নিন্দা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে খুনিদের খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ‘দেশ যখন উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন একটি মহল দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে স্বার্থ হাসিলের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। হত্যা ও সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে—যা কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না। ’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, হত্যার রাজনীতির পথ ধরেই তারা নির্বাচিত সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে হত্যা করেছে।

জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপারসন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গতকাল রাতে এক শোকবার্তায় সংসদ সদস্য লিটনের হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচারের মাধ্যমে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ও জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ।

বাংলাদেশ সময়: ৯:৩৩:৪৮   ১৮২ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

প্রধান সংবাদ’র আরও খবর


ড্রেজারে সরকারি জলাশয়ের মাটি খনন ঝুঁকিতে মুজিব কিল্লা
চরফ্যাশনে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
এসএসসিতে বরিশাল বোর্ডে শীর্ষে পিরোজপুর জেলা
ভোলা শহরে নেই কোন গণশৌচাগার ॥ জনগনের ভোগান্তি চরমে
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনমটরসাইকেল ও উড়োজাহাজ প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
বিভাগীয় পর্যায়ে লোক ও উচ্চাঙ্গ নৃত্যে ভোলার মেয়ে অহনার ১ম স্থান অর্জন
মনপুরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা ॥ ১ জনের মনোনয়ন বাতিল ॥
এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২৪নির্বাচন হবে অবাধ নিরপেক্ষ, সবাই কেন্দ্রে এসে ভোট দিবেন: মোহাম্মদ ইউনুছ
তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আ.লীগের মূল লক্ষ্য : প্রধানমন্ত্রী

আর্কাইভ