জেলা প্রশাসক মোহাং সেলিম উদ্দিনকে ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির বিদায়ী সংর্বধনা

প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » জেলা প্রশাসক মোহাং সেলিম উদ্দিনকে ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির বিদায়ী সংর্বধনা
রবিবার, ৪ মার্চ ২০১৮



---ইয়াছিনুল ঈমন।।ভোলাবাণী

জেলা প্রশাসক ও ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি মোহাং সেলিম উদ্দিনকে বিদায়ী সংর্বধনা প্রদান করেছে ভোলা জেলা ডায়াবেটিক সমিতি। সকালে ভোলা ডায়াবেটিক হাসপাতালের সভাকক্ষে এই বিদায়ি সংর্বধনা অনুষ্ঠিত হয়।
ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল মমিন টুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মিয়া মোহাম্মদ ইউনুস।
বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাং সেলিম উদ্দিনের কর্মজীবনে উত্তোরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ভোলা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর পারভীন আখতার, সাবেক সিভিল সার্জন ডা. আবদুর মালেক, সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর রুহুল আমিন জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম খান, প্রবীন আইনজীবী এ্যাড. মোজাম্মেল হক, দৈনিক আজকের ভোলার সম্পাদক আলহাজ্ব মু. শওকাত হোসেন, তজুমদ্দিন উপজেলার সাবেক চোয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন দুলাল, অধ্যক্ষ এম ফারুকুর রহমান প্রমূখ।
ভোলা ডায়াবেটিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক মু. আবু তাহের এর সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন, ভোলা বারের সিনিয়র আইনজীবি এ্যাড. সালাউদ্দিন আহমেদ, অধ্যক্ষ খালেদা খানম, খলিফাপট্টি জামে মসজিদের খতিব মাও: মজিরউদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবদুর কাদের খোকন গোলদার, জসিমউদ্দিন মিয়া, সাবেক মুক্তিযোদ্ধ কমান্ডার কাজী আবদুল জাব্বার, মাও: তাজউদ্দিন ফারুকী সহ ভোলার বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ।
বিদায়ী সংর্বধনায় বিদায়ী অতিথি জেলা প্রশাসক মোহাং সেলিম উদ্দিন বলেন, আমি ভোলাতে জেলা প্রশাসক হিসাবে কাজ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। প্রায় দুই বছর যখন ভোলাতে ডিসি হিসেবে যোগদান করার জন্য প্রথম আসার নির্দেশ আসে, তখন আমার মন খুব খারাপ হয়েছিল। আমার মতই আমার পরিবারের সবারই মন খারাপ ছিল, কারন দ্বীপ জেলা ভোলা দেশের মুল ভূখন্ড হতে বিচ্ছিন্ন। নদী বেষ্টিত এই জেলায় আসতে হবে নদী পেরিয়ে, পাছে লঞ্চ ডুবির ভয়। এছাড়া দ্বীপাঞ্চলের মানুষ কেমন প্রকৃতির হয়। এর পরেও ভোলাতে আসলাম চাকরির নিয়ম অনুযায়ী। কিন্তু ভোলায় এসে যা দেখলাম, তা কখনো ভোলার মত নয়। আমি অনেক জেলাতেই কাজ করছি, কিন্তু ভোলার মানুষের আন্তরিক আতিথিয়েতা কখনো ভুলবো না। আজ আমার মতই আমার পরিবারের সকলেরই মন খারাপ। কিন্তু সরকারের নির্দেশ চলে যেতে হবে। আমার স্মৃতিতে ভোলা অম্লান হয়ে থাকবে।
শুবেচ্ছা বক্তব্যে বক্তরা বলেন, ১৯৮৪ সালে ভোলা জেলা হওয়ার পর থেকে অনেক জেলা প্রশাসক চাকুরি সূত্রে ভোলাতে এসেছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে মনিরুল ইসলাম, সেকান্দর আলি মন্ডল সহ কয়েকজনকে ভোলা।

বাংলাদেশ সময়: ১৭:১২:২৮   ৫৫৩ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

প্রধান সংবাদ’র আরও খবর


৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২৪মনপুরায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ৫ জন ॥ মোট প্রার্থী ১১ জন
তজুমদ্দিনে আগুনে পুড়ে ১৩ দোকান ছাই পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতি ॥
এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
এ কে ফজলুল হককে কেন ‘শেরে বাংলা’ বলা হয়?
জাতীয় পর্যায়ের লোকনৃত্য প্রতিযোগীতায় ভোলার মেয়ে স্বস্তিকার ২য় স্থান অর্জন
ভোলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
চরফ্যাসনে হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
ভোলায় তীব্র প্রবাহে অস্থির জনজীবন
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কাচারি ঘর বিলুপ্তির পথে ॥
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচন ২০২৪আপনাদের পবিত্র ভোট ৫ বছরের জন্য ভাল পাত্রে জমা রাখবেন-মোহাম্মদ ইউনুছ

আর্কাইভ