রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭

ফ্যাশন সচেতন নারীর গাউন-সালোয়ার

প্রথম পাতা » ফটোগ্যালারী » ফ্যাশন সচেতন নারীর গাউন-সালোয়ার
রবিবার, ১২ মার্চ ২০১৭



---

ভোলাবাণী : সময়ের ব্যবধানে কামিজের ডিজাইনে এসেছে নানা পরিবর্তন। ফ্যাশন সচেতন নারীরা সব সময়েই নতুন কিছুর খোঁজে থাকেন। এই গাউন-সালোয়ারের ঠিক আগের ফ্যাশনটি ছিলো আনারকলি। গাউন-সালোয়ারকে আনারকলি সালোয়ারের একটু উন্নত ভার্সন বলা যেতে পারে। যদিও আনারকলি-সালোয়ারের নিজস্ব সৌন্দর্য আছে।

গাউন যেমন মাটি অবধি হয় ঠিক তেমনি এই পোশাকটির ফ্রিল মাটি অবধি অর্থাৎ পায়ের পাতা অবধি হয়। দেখতে গাউনের মতো দেখায়। তাই এটিকে গাউন- সালোয়ার বলা হয়। গাউন আর সালোওয়ারের এক অপূর্ব মেলবন্ধনে তৈরি হয়েছে এই চমৎকার সুন্দর পোশাকটি।

এই ধরনের পোশাকের ফ্রিল পায়ের পাতা অবধি হয়। উপরের অংশ টাইট হয় আর নীচের অংশ অর্থাৎ কোমরের কাছ থেকে ঘাগড়ার মতো ছড়িয়ে থাকে। এই পোশাকটি সাধারণত বেশ ভারী ধরনের হয়ে থাকে। সালোয়ারের ক্ষেত্রে চুড়িদার পা হয়। গাউন-সালোয়ার সাধারণত বেশ জমকালো হয় তাই এটি যেকোনো অনুষ্ঠানে পড়লে খুব ভালো দেখাবে।

সাজের ক্ষেত্রে পরিপাটি ভাবে সাজ কখনো সম্পূর্ণ হতে পারেনা তার সাথে মানানসই গয়না ছাড়া। আর এই গাউন-সালোয়ারের সাথে কস্টিউম জুয়েলারি বা মাল্টিকালারের পাথরের গয়না সবচেয়ে ভালো মানায়।

গাউন সালোয়ারে যেহেতু অনেক ভারী ডিজাইন করা থাকে তাই খুব ভালো হবে যদি শুধু কানে ভারী পাথরের গয়না পরা যায়। তাহলেই সাজটা সব থেকে বেশি ভালো লাগবে। গলায় খুব সরু একটা চেইন পড়া যেতে পারে। যদি ফুল হাতা হয় গাউন-সালোয়ার তাহলে কোনকিছু না পড়াই ভালো। যদি ছোট হাতার হয় গাউন-সালোয়ার তবে হাতে একটা ব্যাঙ্গেল পড়লে ভালো লাগবে।

বাংলাদেশ সময়: ১২:৪৩:৫৬   ২০০৬ বার পঠিত  |