রেমিট্যান্সে সুবাতাস

প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » রেমিট্যান্সে সুবাতাস
বুধবার, ১০ আগস্ট ২০২২



ভোলাবণী ডেক্সঃপ্রবাসিদের পাঠানো রেমিট্যান্সে জোয়ার বেড়েই চলেছে। জুলাই মাসের পর আগস্ট মাসেও রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্সের পালে জোর হাওয়া লেগেছে। অর্থাৎ কোরবানির ঈদের আগে থেকেই বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। সেই থেকে চলছে রেমিট্যান্স জোয়ার। সাত দিনে এলো সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এ ধারা চলতি মাসেও অব্যাহত রয়েছে। এমনকি চলতি বছরজুড়ে জোয়ারের এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে অভিমত দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

প্রবাসিদের পাঠানো রেমিট্যান্সে জোয়ার বেড়েই চলেছে। জুলাই মাসের পর আগস্ট মাসেও রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্সের পালে জোর হাওয়া লেগেছে। অর্থাৎ কোরবানির ঈদের আগে থেকেই বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা।বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট সূত্রে জানা গেছে, আগস্ট মাসের সাত দিনেই ৫৫ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বর্তমান বিনিময় হার হিসাবে (প্রতি ডলার ৯৫ টাকা) টাকার অঙ্কে এই অর্থের পরিমাণ পাঁচ হাজার ২২৫ কোটি টাকা, যা গত বছরের আগস্টের একই সময়ের চেয়ে ৪৮ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। এ হিসাবে প্রতিদিন এসেছে সাত কোটি ৮৬ লাখ ডলার বা ৭৪৬ কোটি টাকা। বাজারে ডলারের ব্যাপক চাহিদা থাকায় ব্যাংকগুলো ১১০ টাকার বেশি দরেও রেমিট্যান্স সংগ্রহ করছে। সে হিসাবে টাকার অঙ্কে এই অর্থের পরিমাণ আরো বেশি। এসব হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে, চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে রেমিট্যান্সে রয়েছে ঊর্ধ্বগতি। এই প্রবণতা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে এবং এই অর্থবছরে নতুন রেকর্ড তৈরি হবে বলে মনে করছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম। তিনি বলেন, গত অর্থবছরে সাড়ে সাত লাখ লোক কাজের সন্ধানে বিভিন্ন দেশে গেছেন। তারা ইতোমধ্যে রেমিট্যান্স পাঠাতে শুরু করেছেন। সে কারণেই ঈদের পরও রেমিট্যান্স বাড়ছে। এই ইতিবাচক ধারা পুরো অর্থবছরজুড়েই অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশা করছি। সাধারণত দুই ঈদের আগে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাড়ে; ঈদের পর কমে যায়। তবে এবার কোরবানির ঈদের আগে যে গতিতে রেমিট্যান্স এসেছে, সেই ধারা ঈদের পরেও অব্যাহত আছে।

চলতি মাসের বাকি ২৪ দিনেও এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবেÑ এমন আশার কথা শুনিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, জুলাই মাসের মতো আগস্ট মাসেও দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসবে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার (দুই দশমিক এক) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা, যা ছিল গত ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আর গত বছরের জুলাই মাসের চেয়ে বেশি ১২ শতাংশ। প্রতি ডলার ৯৫ টাকা হিসাবে টাকার অঙ্কে ওই অর্থের পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের আগস্ট মাসের সাত দিনে (১ থেকে ৭ আগস্ট) ৩৭ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত (এক মাস সাত দিনে) ২৬৪ কোটি ৭০ লাখ (দুই দশমিক ৬৫ বিলিয়ন) ডলার দেশে এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি। ২০২১-২২ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত ২২৪ কোটি ৩০ লাখ (দুই দশমিক ২৪ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

জানা গেছে, দেশে গত ১০ জুলাই কোরবানির ঈদ উদযাপিত হয়। ঈদের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহে ঢল নামে। ঈদের ৯০ কোটি ৯৩ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। ঈদের পরে ২১ দিনে এসেছে ১১৮ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের কিছু বেশি। ঈদের পরেও কেন রেমিট্যান্স বাড়ছেÑ এমন প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক মাসে ডলারের দর বেশ খানিকটা বেড়েছে। প্রণোদনার পরিমাণ দুই শতাংশ থেকে আড়াই শতাংশ করা হয়েছে। এসব কারণে প্রবাসীরা এখন ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। সে কারণেই বাড়ছে রেমিট্যান্স।

তিনি বলেন, এই সময়ে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি খুবই দরকার ছিল। নানা পদক্ষেপের কারণে আমদানি ব্যয় কমতে শুরু করেছে। রপ্তানির পাশাপাশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধির কারণে আশা করছি এখন মুদ্রাবাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে গত সোমবার প্রতি ডলার ৯৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে ব্যাংকগুলো এই দরে ডলার কিনেছে। তবে ডলারের ব্যাপক চাহিদা থাকায় ব্যাংকগুলো ১১০ টাকা পর্যন্ত দরে প্রবাসীদের কাছ থেকে ডলার সংগ্রহ করেছে। সে হিসাবে কোনো প্রবাসী এখন ব্যাংকিং চ্যানেলে এক ডলার দেশে পাঠালে ১১০ টাকার সঙ্গে নগদ প্রণোদনার দুই টাকা ৫০ পয়সা যুক্ত হয়ে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা পাচ্ছেন। কার্ব মার্কেট বা খোলাবাজারে ডলারের দর প্রায় একই। সে কারণেই প্রবাসীরা এখন অবৈধ হুন্ডির মাধ্যমে ঝুঁকি নিয়ে দেশে টাকা না পাঠিয়ে ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাচ্ছেন বলে জানান ব্যাংকাররা।

করোনা মহামারির পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ধাক্কায় ওলটপালট হয়ে যাওয়া অর্থনীতিতে কয়েক দিন আগে জ্বালানি তেলের রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধিতে যখন দেশজুড়ে ক্ষোভ-হতাশা এবং আগামী দিনগুলোতে কী হবে? এই প্রশ্ন সবার মধ্যে তখন স্বস্তির ইঙ্গিত দিচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের প্রবাহ। মনে করিয়ে দিচ্ছে ২০২০-২১ অর্থবছরের কথা। ভরা করোনা মহামারির মধ্যেও ওই অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা, যা ছিল আগের অর্থবছরের (২০১৯-২০) চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

‘মহামারির মধ্যে ওই সময় অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন প্রবাসীরা’ এই মন্তব্য করে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় অর্থনীতিতে যে নতুন সংকট দেখা দিয়েছে, সেই সংকট কাটাতেও সবার আগে এগিয়ে এসেছেন প্রবাসীরা। আবার বেশি বেশি রেমিট্যান্স দেশে পাঠাচ্ছেন। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্সের বিস্ময়কর উল্লম্ফন দেখা যাচ্ছে। চলতি জুলাইয়ের প্রবণতা অব্যাহত থাকলে এই অর্থবছরে তৈরি হবে নতুন রেকর্ড। এতে অনেকটাই চাপমুক্ত হবে দেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, ১ জুলাই শুরু হওয়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রায় ২১০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ হিসাবে প্রতিদিন ছয় কোটি ৭৬ লাখ ডলার করে পাঠিয়েছেন তারা; টাকার হিসাবে প্রতিদিন দেশে এসেছিল ৬৪০ কোটি টাকা। এখন তার চেয়েও বেশি টাকা দেশে পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। গত বছরের জুলাই মাসে ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে মন্দা দেখা দেয়। পুরো অর্থবছরে দুই হাজার ১০৩ কোটি (২১.০৩ বিলিয়ন) ডলার এসেছিল; গড়ে প্রতিদিন পাঁচ কোটি ৭৬ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় উল্লম্ফন ঘটে ২০২০-২১ অর্থবছরে। সে সময় দুই হাজার ৪৭৮ কোটি (২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। ওই অর্থবছরে প্রতিদিন গড়ে ছয় কোটি ৭৯ ডলার প্রবাসী আয় হিসেবে দেশে এসেছিল।

রেমিট্যান্স বাড়ার আরেকটি কারণের কথা বলেছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর অর্থনীতি চাঙ্গা হয়েছে। সেখানে কর্মরত আমাদের প্রবাসীরা বেশি আয় করছেন। দেশেও বেশি টাকা পাঠাতে পারছেন। দেশে ডলারের সংকট চলছে। মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা চলছে। রিজার্ভ কমছে। এই মুহূর্তে রেমিট্যান্স বাড়া অর্থনীতির জন্য খুবই ভালো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ও তেমন পূর্বাভাস দিয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত অর্থবছরজুড়ে (২০২১-২২) ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধিতে থাকা প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সে নতুন অর্থবছরে ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে। এই অর্থবছরে রেমিট্যান্স বাড়ার কারণ হিসেবে মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘করোনা-পরবর্তী সময়ে দেশ থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ শ্রমিক নতুন করে বিদেশে যাওয়ায় তাদের কাছ থেকে বাড়তি পরিমাণ রেমিট্যান্স পাওয়া যাবে। দেশের অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর হালচাল নিয়ে তৈরি করা পাক্ষিক প্রতিবেদনেও রেমিট্যান্স নিয়ে সুসংবাদের আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এদিকে রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বিদেশি কোনো মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে চুক্তি করতে (ড্রইং অ্যারেঞ্জমেন্ট) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আগাম অনুমতি নিতে হবে না। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। চলমান ডলার সংকটের মাঝে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানোর চেষ্টায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে দেশের ব্যাংকগুলো দ্রুত তাদের নেটওয়ার্ক বাড়াতে পারবে। মূলত, বিদেশ থেকে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স আনতে ওই দেশে ব্যাংকের নিজস্ব এক্সচেঞ্জ হাউজ খুলতে হয়, কিংবা বিদেশি কোনো এক্সচেঞ্জের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। ওই চুক্তিকে ড্রইং অ্যারেঞ্জমেন্ট বলা হয়। এতোদিন দেশীয় কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংককে বিদেশি মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হতো। একইসঙ্গে ওই দেশে থাকা বাংলাদেশ মিশন বা হাইকমিশনের কাছ থেকেও বিদেশি মানি এক্সচেঞ্জের বিষয়ে ইতিবাচক সুপারিশপত্র আনতে হতো। এখন থেকে এই দুটি বিষয়ে ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

অন্যদিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২১ এর জন্য আবেদন আহ্বান করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই অ্যাওয়ার্ড মনোনয়নের জন্য বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশি মালিকানাধীন অনাবাসী এক্সচেঞ্জ হাউস/রেমিটার প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১৪ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনাবাসী বাংলাদেশি ও বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণকারী প্রতিষ্ঠানের অবদানের স্বীকৃতি প্রদান এবং বৈধ উপায়ে বিদেশ থেকে অর্থ প্রেরণকে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যক্তিসহ বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউস/রেমিটার প্রতিষ্ঠানকে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২১’ প্রদান করা হবে।

বাংলাদেশ সময়: ২৩:৩৭:৪৭   ১১৪ বার পঠিত  |




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

প্রধান সংবাদ’র আরও খবর


গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কাচারি ঘর বিলুপ্তির পথে ॥
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচন ২০২৪আপনাদের পবিত্র ভোট ৫ বছরের জন্য ভাল পাত্রে জমা রাখবেন-মোহাম্মদ ইউনুছ
দেশ ভাঙার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কংগ্রেস: নরেন্দ্র মোদি
ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার খালের উপর ব্রিজ নির্মানের দাবী মনপুরাবাসীর ॥
লালমোহনে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়
লালমোহনে আবাসনের ঘর জবরদখলের অভিযোগ
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২৪ভোলার ৩ উপজেলায় ৩৮ প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র দাখিল
কাউকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করতে দেব না : প্রধানমন্ত্রী
প্রচণ্ড গরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
শশীভূষণে পানিতে ডুবে দুই সহোদরের মৃত্যু

আর্কাইভ